চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে শিবচর উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের মৃজারচর গ্রাম থেকে পাচার হওয়া দুই তরুণী ভারতের যৌনপল্লী থেকে ফিরে এসে থানায় মামলা করেছে। উক্ত ঘটনার সাথে জড়িত দুই পাচারকারীকে শিবচর থানার পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
জানা যায় ২০০৮ সালের ১০ আগস্ট শিবচর উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের মৃজারচর গ্রামের হত দরিদ্র সেকান্দার মোল্যার কন্যা পপি (১৮) ও তার ছোটবোন হ্যাপি (১৬)-কে একই গ্রামের হাজেরা বেগম ও তার ছেলে দেওয়ান চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ভারতের একটি যৌনপল্লীতে বিক্রি করে আসে। দুইবোন প্রায় এক বছর পরে কৌশলে যৌনপল্লী থেকে বেড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে শিবচর থানার ওসি আব্দুল জলিলের কাছে পাচার হাওয়া দুইবোন আশ্রয় নেয়। পরে ওসির সহযোগিতায় বড়বোন পপি বাদী হয়ে চারজনকে আসামি করে একটি পাচার মামলা দায়ের করে। উক্ত ঘটনার সাথে জড়িত থাকা হালিম মোল্যার স্ত্রী হাজেরা বেগম (৪০) ও তার ছেলে দেওয়ান (২২)-কে শিবচর থানার পুলিশ আজ সন্ধ্যায় বাঁশকান্দি মৃজারচর গ্রাম থেকে গ্রেফতার করে।
জানা যায় ২০০৮ সালের ১০ আগস্ট শিবচর উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের মৃজারচর গ্রামের হত দরিদ্র সেকান্দার মোল্যার কন্যা পপি (১৮) ও তার ছোটবোন হ্যাপি (১৬)-কে একই গ্রামের হাজেরা বেগম ও তার ছেলে দেওয়ান চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ভারতের একটি যৌনপল্লীতে বিক্রি করে আসে। দুইবোন প্রায় এক বছর পরে কৌশলে যৌনপল্লী থেকে বেড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে শিবচর থানার ওসি আব্দুল জলিলের কাছে পাচার হাওয়া দুইবোন আশ্রয় নেয়। পরে ওসির সহযোগিতায় বড়বোন পপি বাদী হয়ে চারজনকে আসামি করে একটি পাচার মামলা দায়ের করে। উক্ত ঘটনার সাথে জড়িত থাকা হালিম মোল্যার স্ত্রী হাজেরা বেগম (৪০) ও তার ছেলে দেওয়ান (২২)-কে শিবচর থানার পুলিশ আজ সন্ধ্যায় বাঁশকান্দি মৃজারচর গ্রাম থেকে গ্রেফতার করে।