শিবচরে গ্রাম্য সলিসির রায়ে ৮ বছরের শিশু কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে পঞ্চাষোর্ধ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নুরু ফকিরকে শাস্তি হিসেবে ৫১টি বেত্রাঘাত করা হয়েছে। অসুস্থ শিশুটিকে চিকিৎসাবাবদ ধর্ষকের কাছ থেকে আদায় করা হয়েছে ২০ হাজার টাকা। ঘটনাটি ঘটেছে গত বুধবার শিবচর উপজেলার সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর মৌলভীকান্দি গ্রামে।
জানা যায়, বুধবার সন্ধ্যায় রাজারচর উকিল কান্দি রেজিস্টার্ড বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নুরু ফকির একই এলাকার হত দরিদ্র জালাল ফরাজির শিশুকন্যা (৮) কে ৫শত টাকা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে তার গোয়াল ঘরে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করলে মেয়েটির চিৎকারে তার বাবা-মা এগিয়ে আসলে ধর্ষক পালিয়ে যায়। পরে শিশুটির বাবা রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে শিবচর হাসপাতলে ভর্তি করেন। এই ব্যাপারে ধর্ষিতার বাবা ধর্ষক নুরু ফকিরকে আসামি করে শিবচর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ধর্ষক প্রভাবশীল হওয়ায় স্থানীয় লোকজনসহ এলাকার মাদবর সেলিম মেম্বর ও মোতলেব ফকির তরিঘরি করে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য শুক্রবার সন্ধ্যায় ধর্ষিতার বাড়ির উঠানে এক গ্রাম্য সালিসি বসায়। বিচারের রায়ে ধর্ষক নুরু ফকিরকে ৫১টি বেত্রাঘাত করা হয় এবং ধর্ষিতার চিকিৎসা বাবদ ধর্ষকের কাছ থেকে আদায় করা হয় ২০ হাজার টাকা। মেয়েটির বাবা জালাল ফরাজি জানান, আমি এলাকার গরীব মানুষ পাঁচ জনের রায় মেনেই আমার চলতে হবে। আমার একা কিছু করা সম্ভব না। শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কমকর্তা (ওসি) আব্দুল জলিল জানান, ঘটনার সত্যতা যাচাই হয়েছে। আমি একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বাদীর পুরোপুরি সম্মতি থাকলে আমি মামলা নিয়ে নেব।
জানা যায়, বুধবার সন্ধ্যায় রাজারচর উকিল কান্দি রেজিস্টার্ড বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নুরু ফকির একই এলাকার হত দরিদ্র জালাল ফরাজির শিশুকন্যা (৮) কে ৫শত টাকা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে তার গোয়াল ঘরে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করলে মেয়েটির চিৎকারে তার বাবা-মা এগিয়ে আসলে ধর্ষক পালিয়ে যায়। পরে শিশুটির বাবা রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে শিবচর হাসপাতলে ভর্তি করেন। এই ব্যাপারে ধর্ষিতার বাবা ধর্ষক নুরু ফকিরকে আসামি করে শিবচর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ধর্ষক প্রভাবশীল হওয়ায় স্থানীয় লোকজনসহ এলাকার মাদবর সেলিম মেম্বর ও মোতলেব ফকির তরিঘরি করে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য শুক্রবার সন্ধ্যায় ধর্ষিতার বাড়ির উঠানে এক গ্রাম্য সালিসি বসায়। বিচারের রায়ে ধর্ষক নুরু ফকিরকে ৫১টি বেত্রাঘাত করা হয় এবং ধর্ষিতার চিকিৎসা বাবদ ধর্ষকের কাছ থেকে আদায় করা হয় ২০ হাজার টাকা। মেয়েটির বাবা জালাল ফরাজি জানান, আমি এলাকার গরীব মানুষ পাঁচ জনের রায় মেনেই আমার চলতে হবে। আমার একা কিছু করা সম্ভব না। শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কমকর্তা (ওসি) আব্দুল জলিল জানান, ঘটনার সত্যতা যাচাই হয়েছে। আমি একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বাদীর পুরোপুরি সম্মতি থাকলে আমি মামলা নিয়ে নেব।