শিবচরের কয়েকটি এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে উচ্চহারে সুদের টাকা পরিশোধ করতে না পেরে ঘরবাড়ি ফেলে রাতের অন্ধকারে এলাকা ছেড়েছে আকিমন নেছা (৩৮) নামের এক দিনমজুর পরিবার। ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৮ আগস্ট শিবচর উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের ছলেনামা গ্রামে। ঋণ গ্রহীতার স্বামীর নাম আ: রাজ্জাক হাওলাদার (হালান)।
জানা যায়, গত ৫ মে ২০০৯ তারিখে গণ-উন্নয়ন বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেড এর বাঁশকান্দি ইউনিয়নের শেখপুর শাখা থেকে দিনমজুর আ: রাজ্জাক হাওলাদরের স্ত্রী আকিমন নেছা ১৮ হাজার টাকার একটি ক্ষুদ্রঋণ উত্তোলন করে। ঋণের টাকা দিয়ে চলতে থাকে ৪ সন্তান ও স্বামী নিয়ে তার অভাব-অনটনের সংসার। হঠাৎ করে গত এক মাস ধরে ঋণের কিস্তি দেয়া বন্ধ হয়ে যায় আকিমন নেছার। গণ-উন্নয়ন বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেড-এর শেখপুর শাখার ম্যানেজার সিদ্দিক মিয়া আকিমন নেছাকে কয়েকবার তার ঋণের কিস্তি পরিশোধের তাগিদ দেয়। অভাবী আকিমন নেছা বার বার সময় চেয়েও ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়। এক সময় আকিমন তার স্বামী ও ৪ সন্তান নিয়ে রাতের অন্ধকারে ঘরবাড়ি ফেলে অজানার উদ্দেশ্যে চলে যায়। পরে ম্যানেজার তার ঋণের টাকা উসুল করার জন্য আকিমনের ঘরটি ভেঙ্গে নিয়ে যায়। শেখপুর বাজারের ব্যবসায়ী আলমগীর, কলেজ ছাত্র শহিদুল ইসলাম এবং শিক্ষক আহসান মিয়া সহ এলকাবাসী জানান, অভাবী আকিমন নেছা আশা, ব্র্যাকসহ আরও ৪/৫টি এনজিও থেকে ঋণ নিয়েছে। সব মিলিয়ে ঋণের পরিমাণ হবে প্রায় লক্ষাধিক টাকা। এনজিও-র ঋণের টাকায় মোটা অংকের সুদ থাকায় সে আর কোন ঋণ থেকেই মুক্তি পায়নি। দিন দিন ঋণ বোঝা সুদসহ ফুলে ফেপে প্রকট আকার ধারণ করায় প্রাণ রক্ষার্থে আকিমনের পরিবার রাতের অন্ধকারে ঘরবাড়ি ফেলে অজানার উদ্দেশ্যে চলে গিয়েছে। এ ব্যাপারে গণ-উন্নয়ন বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেড এর প্রধান কার্যালয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল হাসেম মিয়ার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, আমরা যদি ঘরটি ভেঙে না নিয়ে আসতাম তবে অন্যকেহ নিয়ে যেত।
জানা যায়, গত ৫ মে ২০০৯ তারিখে গণ-উন্নয়ন বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেড এর বাঁশকান্দি ইউনিয়নের শেখপুর শাখা থেকে দিনমজুর আ: রাজ্জাক হাওলাদরের স্ত্রী আকিমন নেছা ১৮ হাজার টাকার একটি ক্ষুদ্রঋণ উত্তোলন করে। ঋণের টাকা দিয়ে চলতে থাকে ৪ সন্তান ও স্বামী নিয়ে তার অভাব-অনটনের সংসার। হঠাৎ করে গত এক মাস ধরে ঋণের কিস্তি দেয়া বন্ধ হয়ে যায় আকিমন নেছার। গণ-উন্নয়ন বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেড-এর শেখপুর শাখার ম্যানেজার সিদ্দিক মিয়া আকিমন নেছাকে কয়েকবার তার ঋণের কিস্তি পরিশোধের তাগিদ দেয়। অভাবী আকিমন নেছা বার বার সময় চেয়েও ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়। এক সময় আকিমন তার স্বামী ও ৪ সন্তান নিয়ে রাতের অন্ধকারে ঘরবাড়ি ফেলে অজানার উদ্দেশ্যে চলে যায়। পরে ম্যানেজার তার ঋণের টাকা উসুল করার জন্য আকিমনের ঘরটি ভেঙ্গে নিয়ে যায়। শেখপুর বাজারের ব্যবসায়ী আলমগীর, কলেজ ছাত্র শহিদুল ইসলাম এবং শিক্ষক আহসান মিয়া সহ এলকাবাসী জানান, অভাবী আকিমন নেছা আশা, ব্র্যাকসহ আরও ৪/৫টি এনজিও থেকে ঋণ নিয়েছে। সব মিলিয়ে ঋণের পরিমাণ হবে প্রায় লক্ষাধিক টাকা। এনজিও-র ঋণের টাকায় মোটা অংকের সুদ থাকায় সে আর কোন ঋণ থেকেই মুক্তি পায়নি। দিন দিন ঋণ বোঝা সুদসহ ফুলে ফেপে প্রকট আকার ধারণ করায় প্রাণ রক্ষার্থে আকিমনের পরিবার রাতের অন্ধকারে ঘরবাড়ি ফেলে অজানার উদ্দেশ্যে চলে গিয়েছে। এ ব্যাপারে গণ-উন্নয়ন বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেড এর প্রধান কার্যালয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল হাসেম মিয়ার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, আমরা যদি ঘরটি ভেঙে না নিয়ে আসতাম তবে অন্যকেহ নিয়ে যেত।