অধ্যাপক নজরুল ইসলাম হাবিবী
তিনি কভু কবি আর, কভু হন ছড়াকার
আলোচক, বক্তা, চাটুকার, গীতিকার।
সংগঠক, গবেষক, সম্পাদক, শিল্পী
প্রীতিকার, স্মৃতিকার, চামচা ও তল্পী।
প্রকাশক, প্রাবন্ধিক, দল-লীগের ভক্ত
বদলান সুর, রূপ, প্রায় হর ওয়াক্ত।
সাংঘাতিক-সাংবাদিক, সেবক, উপদেষ্টা
অর্থ ও পদে তার বড় বেশী তেষ্টা।
এই ছিলেন সেই ছিলেন বাংলার দেশেতে
চিটিং আর দালালি করে পরিশেষেতে।
মানুষরে নাম দিয়ে শান দেয় লেজ তার
বোঝা হায়, বুঝা দায় কিসিঞ্জারি প্যাচ তার!
এই ঘরে দিন কাটে, ঐ ঘরে রাত্রি
শকুনির চোখ যেন-পকেটের যাত্রী।
মন্ত্রি বা যন্ত্রি সবাই হয় তার বন্ধু
চাইলেই তব হাতে দিতে পারে ইন্দু।
দেয় কভু কারো শিরে পদবি, গিফট, স্বর্ণ
মদ খেয়ে নাচে কভু পাবে হয়ে পর্ণো
বিশ্ব প্রবাসীর মনে ভাবে বোকা প্রায়
মতলব বাজী করে সর্বদা পেতে চায়।
এখানে বা ওখানে আছে কিছু লোক তার
চামচাগিরিতে সে ষষ্ঠমুখি মোখতার।
ওরে সাধু, পচা কদু, লেজ, মুখ সামলা
খাবি তুই কিল, গুতো, হবে শত মামলা।
১২ জুন ২০১০, লন্ডন
(পাঠক সাবধান, এই লোকটি এখন আপনার আশে পাশেই।
সে জানে আপনার পকেটে কিভাবে নিতে হয়)।
সে জানে আপনার পকেটে কিভাবে নিতে হয়)।
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment